মিসওয়াক করলে – (১) দাঁত পরিস্কার হয়।(২) মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়।(৩) হযমশক্তি বৃদ্ধি পায়।(৪) দাঁতের রোগ হয় না।
(৫) দাঁতের গোড়া শক্ত হয়।(৬) মুখ থেকে সুঘ্রাণ বের হয়।(৭) মুখ পবিত্র হয়।(৮) দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পায়।
(৯) আল্লাহ তায়ালা মিসওয়াককারীর উপর সন্তুষ্ট হন।(১০) ফেরেশতারা সন্তুষ্ট হন এবং মোসাফাহা করেন।(১১) শয়তান বেজার হয়।(১২) নেক কাজে মন রুজু হয়।
(১৩) কফ দূর হয়।(১৪) ক্বোরআন শরীফ শুদ্ধভাবে পড়তে পারা যায়।(১৫) উযুর নিয়তে মিসওয়াক করে নামাজ পড়লে মিসওয়াকবিহীন নামাজের চেয়ে প্রতি রাকায়াতে ৭০ গুন বেশী নেকী লাভ হয়।(১৬) বার্ধক্য দেরীতে আসে।
(১৭) কন্ঠস্বর সুস্পষ্ট হয়।(১৮) মিথ্যা কথা, গীবত, চোগলখুরী, মোনাফেকী, তোহমত, হারাম খাওয়া, বিনা কারণে কথা বলা ইত্যাদি শরীয়ত বিরোধী কাজ করতে কষ্ট বোধ হয়।(১৯) মৃত্যুকালে কালেমা তাইয়্যেবা নাসীব হয়।(২০) মৃত্যু যন্ত্রণা সহজ হয়।