হিট স্ট্রোক কেন হয় ? হিট স্ট্রোক থেকে বাঁচার উপায়

With Sharmin Akter Nisi

হিট স্ট্রোকের লক্ষন

সাধারণত হিট স্ট্রোক হওয়ার কিছু সময় আগে শরীরে অত্যধিক তাপমাত্রা, মাথাব্যথা, দুর্বলতা, ঝিমুনি, বমি বমি ভাব ইত্যাদি হয়। অবস্থা খারাপের দিকে গেলে আরও কিছু উপসর্গ দেখা যায়। ....

কিডনি আমাদের শরীরের বর্জ্য পদার্থ প্রস্রাবের সাথে বের করে দেয়। কখনও কখনও বিভিন্ন খনিজ লবণের সাথে মিশে কিডনিতে শক্ত পদার্থ তৈরি করে, যাকে আমরা কিডনিতে পাথর বলে থাকি।

Read more health related articles

কিডনি আমাদের শরীরের বর্জ্য পদার্থ প্রস্রাবের সাথে বের করে দেয়। কখনও কখনও বিভিন্ন খনিজ লবণের সাথে মিশে কিডনিতে শক্ত পদার্থ তৈরি করে, যাকে আমরা কিডনিতে পাথর বলে থাকি।

যেমন চামড়া লালচে হয়ে যাওয়া, মানসিক ভারসাম্যহীনতা, হাঁটায় অসুবিধা, রক্তচাপ কমে যাওয়া, ঘাম বন্ধ হয়ে যাওয়া, ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়া, প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যাওয়া, বমি, অসংলগ্ন কথাবার্তা বা আচরণ, ঘন ঘন শ্বাস, নাড়ির দ্রুত গতি, চোখের মণি বড় হওয়া, খিঁচুনি ও অজ্ঞান হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।

বৃদ্ধ ও শিশুদের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণক্ষমতা কম থাকে বলে তাদেরই হিট স্ট্রোক হয় বেশি। যাঁরা প্রচণ্ড গরমে দীর্ঘ সময় শারীরিক পরিশ্রম করেন, যেমন রিকশাচালক, কৃষিজীবী, নির্মাণশ্রমিক, খনিশ্রমিক, তাঁদেরও হিট স্ট্রোক হয়। কিছু ওষুধ যেমন মানসিক রোগের ওষুধ, অ্যালকোহল নিয়মিত সেবনেও এ ধরনের অবস্থা হতে পারে।